খুলনা বিভাগ

সুন্দরবন ভ্রমণ গাইড: ইতিহাস, দর্শনীয় স্থান ও ভ্রমণ খরচ ২০২৬

 বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত সুন্দরবন বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বনভূমি। ইউনেস্কো ঘোষিত বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী এই বন তার অনন্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, বৈচিত্র্যময় বন্যপ্রাণী এবং বিরল রয়েল বেঙ্গল টাইগারের জন্য বিশ্বব্যাপী বিখ্যাত। সুন্দরবনের প্রায় ৬০% বাংলাদেশে এবং বাকি অংশ ভারতের পশ্চিমবঙ্গে অবস্থিত।আমাদের সহজ ট্রাভেল এর আজকের পর্বে থাকছে সুন্দরবন সম্পর্কিত সমস্ত ধরনের বিস্তারিত তথ্য।

সুন্দরবন অবস্থান ও বিস্তৃতি:

খুলনা, সাতক্ষীরা ও বাগেরহাট জেলার বিস্তীর্ণ উপকূলীয় এলাকাজুড়ে সুন্দরবন অবস্থিত। মোট আয়তন প্রায় ১০,০০০ বর্গ কিলোমিটার, যার মধ্যে বাংলাদেশের অংশ ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার। এখানে অসংখ্য নদী, খাল ও খাঁড়ি মিলে তৈরি হয়েছে একটি জটিল জলপথ ব্যবস্থা।‘সুন্দরবন’ নামের উৎপত্তি নিয়ে কয়েকটি মত আছে:

  • সুন্দরী গাছ থেকে ‘সুন্দরবন’ নামকরণ।

  • সংস্কৃত শব্দ ‘সুন্দরবন’ (অর্থ: সুন্দর বন) থেকে নামটি এসেছে।

  • ঐতিহাসিকভাবে সুন্দরবন প্রাচীন গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র-মেঘনা বদ্বীপের অংশ, যেখানে শত শত বছর ধরে জেলেরা, মৌয়াল ও কাঠুরেরা জীবিকা নির্বাহ করে আসছে।

উদ্ভিদ ও প্রাণিজগৎ:

উদ্ভিদ জগৎ:

সুন্দরবনের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এর লবণাক্ত সহিষ্ণু উদ্ভিদ
প্রধান গাছপালা:

  • সুন্দরী গাছ (Heritiera fomes) – সবচেয়ে বেশি বিস্তৃত এবং সুন্দরবনের নামের উৎস।

  • গেওয়া গাছ – নদীর তীরে জন্মায়, কাঠ মজবুত।

  • কেওড়া গাছ – লোনা পানির সহনশীল, শিকড় পানির উপরে ওঠে।

  • পশুর গাছ – ভারি কাঠ, নৌকা তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

  • গোলপাতা – ছাউনি ও মাদুর তৈরিতে ব্যবহার হয়।

প্রাণীজগৎ:

সুন্দরবন হলো রয়েল বেঙ্গল টাইগারের বাসভূমি, যা বিশ্বের অন্যতম বিপন্ন প্রজাতি।
এছাড়া এখানে রয়েছে:

  • স্তন্যপায়ী প্রাণী: চিত্রা হরিণ, বানর, শিয়াল, বন্য শূকর, উড়ুক্কু কাঠবিড়ালি।

  • সরীসৃপ: কুমির, মনিটর লিজার্ড, সাপ (কোবরা, পাইথন)।

  • পাখি: মাছরাঙা, বক, ঈগল, সবুজ ঘুঘু, পানকৌড়ি সহ ৩০০+ প্রজাতি।

  • জলজ প্রাণী: ইরাবতী ডলফিন, কচ্ছপ, কাঁকড়া, চিংড়ি, নানা প্রজাতির মাছ।

পর্যটন কেন্দ্র ও দর্শনীয় স্থান:

কটকা ও কচিখালি:

সুন্দরবনের গভীরে অবস্থিত কটকা ও কচিখালি দুইটি অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র, যা বন্যপ্রাণী পর্যবেক্ষণ ও প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগের জন্য বিখ্যাত। কটকা মংলা বন্দরের দক্ষিণ-পূর্ব দিকে অবস্থিত এবং এখানে বিস্তীর্ণ সমুদ্রসৈকত, নদীর তীর এবং বালুময় তটরেখা পর্যটকদের মুগ্ধ করে। চিত্রা হরিণের ঝাঁক, বানর, বিভিন্ন প্রজাতির পাখি এবং মাঝে মাঝে রয়েল বেঙ্গল টাইগারের পায়ের ছাপ দেখতে পাওয়া যায়। ভোরবেলা সূর্যোদয় ও বিকেলের সূর্যাস্ত এখানে বিশেষভাবে উপভোগ্য।

কচিখালি, যা “Tiger Point” নামেও পরিচিত, কটকা থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এবং রয়েল বেঙ্গল টাইগারের উপস্থিতির জন্য বিশেষ খ্যাতি অর্জন করেছে। এখানে রয়েছে উঁচু ওয়াচ টাওয়ার, যেখান থেকে বনের দৃশ্য ও বন্যপ্রাণী একসাথে দেখা যায়। কচিখালির ঘন বন, খাল-নদীর নীরব জলরাশি এবং লবণাক্ত পানির গাছপালা একে এক অনন্য প্রাকৃতিক অভয়ারণ্যে পরিণত করেছে। সাধারণত সুন্দরবন ট্যুরের দ্বিতীয় দিনে পর্যটকেরা কটকা ও কচিখালি ভ্রমণ করেন, আর ভোর কিংবা বিকেল বেলায় এ স্থানগুলোতে বন্যপ্রাণী দেখার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে।কটকা ও কচিখালী সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন

দুবলা দ্বীপ:

দুবলা দ্বীপ সুন্দরবনের দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের তীরে অবস্থিত একটি মনোমুগ্ধকর দ্বীপ, যা মূলত শুঁটকি মাছ উৎপাদন কেন্দ্র এবং ঐতিহ্যবাহী রাস মেলার জন্য বিখ্যাত। প্রতিবছর অক্টোবর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এখানে শত শত জেলে সমবেত হয়ে মাছ ধরে শুঁটকি তৈরি করেন, যা পরে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সরবরাহ করা হয়। নভেম্বর মাসে অনুষ্ঠিত রাস মেলা এই দ্বীপের অন্যতম আকর্ষণ, যেখানে দেশি-বিদেশি অসংখ্য পর্যটক ও তীর্থযাত্রী ভিড় করেন। মেলার সময় দ্বীপটি রঙিন সাজে সেজে ওঠে, সাথে থাকে ধর্মীয় অনুষ্ঠান, সাংস্কৃতিক পরিবেশনা এবং স্থানীয় পণ্যের বাজার। দ্বীপটির চারপাশে বিস্তৃত সমুদ্র ও বালুময় সৈকত একে আলাদা সৌন্দর্য এনে দিয়েছে। দুবলা দ্বীপে যেতে হলে সাধারণত কটকা বা কচিখালি থেকে নৌপথে যাত্রা করতে হয়, যা ভ্রমণকারীদের জন্য এক স্মরণীয় অভিজ্ঞতা হয়ে থাকে।

হারবাড়িয়া:

হারবাড়িয়া সুন্দরবনের একটি জনপ্রিয় প্রবেশদ্বার এবং প্রকৃতি প্রেমীদের জন্য এক অনন্য ভ্রমণ গন্তব্য। মংলা বন্দর থেকে মাত্র কয়েক কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই স্থানটি মূলত সুন্দরী গাছের ঘন বন এবং সহজে চলাচলযোগ্য প্রাকৃতিক পথের জন্য বিখ্যাত। এখানে একটি কাঠের ওয়াকওয়ে তৈরি করা হয়েছে, যেখান দিয়ে পর্যটকেরা নিরাপদে বনের ভেতরে প্রবেশ করে গাছপালা ও বন্যপ্রাণী কাছ থেকে উপভোগ করতে পারেন। হারবাড়িয়া পাখি পর্যবেক্ষণের জন্যও পরিচিত; শীতকালে নানা প্রজাতির পরিযায়ী পাখি এখানে আসে। এছাড়া মাঝে মাঝে চিত্রা হরিণ, বানর এবং কুমিরের উপস্থিতি পর্যটকদের জন্য বাড়তি আকর্ষণ যোগ করে। যারা সুন্দরবনের গভীরে না গিয়ে স্বল্প সময়ে এর সৌন্দর্য উপভোগ করতে চান, তাদের জন্য হারবাড়িয়া একটি আদর্শ স্থান। সাধারণত সুন্দরবন ভ্রমণকারীরা যাত্রার শুরুতেই বা শেষে হারবাড়িয়ায় সময় কাটান, কারণ এটি মংলা থেকে সহজেই নৌপথে পৌঁছানো যায়।

করমজল:

করমজল সুন্দরবনের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র এবং সুন্দরবনে প্রবেশের প্রধান গেটওয়ের মধ্যে একটি। মংলা বন্দর থেকে মাত্র কয়েক কিলোমিটার দূরে অবস্থিত করমজল মূলত বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্র ও পর্যটক আকর্ষণের জন্য বিখ্যাত। এখানে রয়েছে কুমির প্রজনন কেন্দ্র, যেখানে কুমিরের ডিম থেকে শুরু করে পূর্ণবয়স্ক কুমির পর্যন্ত দেখা যায়। এছাড়া এখানে একটি হরিণ প্রজনন এলাকা রয়েছে, যা শিশু ও পরিবারভিত্তিক পর্যটকদের জন্য বিশেষ আকর্ষণ। করমজলের কাঠের ওয়াকওয়ে দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে সুন্দরী গাছ, গেওয়া গাছ এবং অন্যান্য ম্যানগ্রোভ প্রজাতির উদ্ভিদ কাছ থেকে দেখার সুযোগ মেলে। শীতকালে বিভিন্ন প্রজাতির পরিযায়ী পাখি এখানে আসে, যা পাখিপ্রেমীদের জন্য বাড়তি আনন্দ যোগ করে। করমজল সাধারণত একদিনের সুন্দরবন ভ্রমণের জন্য আদর্শ এবং যারা গভীর বনে যেতে চান না, তাদের জন্য এটি সহজ ও নিরাপদ একটি ভ্রমণ গন্তব্য।

হিরণ পয়েন্ট:

হিরণ পয়েন্ট, যা “Nilkamal” নামেও পরিচিত, সুন্দরবনের দক্ষিণাংশে অবস্থিত একটি বিখ্যাত পর্যটন কেন্দ্র এবং বন্যপ্রাণী পর্যবেক্ষণের অন্যতম আদর্শ স্থান। এখানে বিস্তৃত তৃণভূমি ও লবণাক্ত পানির খাল-নদীর ধারে প্রায়ই বড় বড় চিত্রা হরিণের পাল দেখা যায়, যা থেকেই এই স্থানের নামকরণ হয়েছে। হিরণ পয়েন্ট পাখি পর্যবেক্ষকদের জন্যও স্বর্গরাজ্য; শীতকালে বিভিন্ন প্রজাতির পরিযায়ী পাখি এখানে আসে। রয়েল বেঙ্গল টাইগারের উপস্থিতির জন্য এলাকাটি বন্যপ্রাণীপ্রেমীদের কাছে বিশেষ আকর্ষণীয়, যদিও সরাসরি বাঘ দেখা সৌভাগ্যের বিষয়। এখানে একটি উঁচু ওয়াচ টাওয়ার রয়েছে, যেখান থেকে আশেপাশের বন ও জলরাশির মনোরম দৃশ্য উপভোগ করা যায়। সাধারণত সুন্দরবনের কটকা, কচিখালি বা দুবলা দ্বীপের ভ্রমণপথে হিরণ পয়েন্ট অন্তর্ভুক্ত থাকে, এবং নৌভ্রমণের সময় স্থানটির নীরব সৌন্দর্য পর্যটকদের মনে গভীর ছাপ ফেলে।

ভ্রমণের সেরা সময়:

সুন্দরবন ভ্রমণের উপযুক্ত সময় হলো নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি। এ সময় আবহাওয়া শীতল থাকে, পানি শান্ত থাকে এবং বন্যপ্রাণী দেখার সম্ভাবনা বেশি থাকে। বর্ষাকালে বনজলপথ ভ্রমণ কঠিন হলেও প্রকৃতি তখনও অপূর্ব রূপ ধারণ করে।

সুন্দরবনে যাতায়াত:

  • ঢাকা থেকে খুলনা বা মংলায় বাস বা ট্রেনে যান।

  • মংলা বা খুলনা থেকে অনুমতি নিয়ে লঞ্চ বা ট্রলার ভাড়া করে সুন্দরবনে প্রবেশ করতে হয়।

  • বিদেশি পর্যটকদের জন্য পাসপোর্ট কপি জমা দিয়ে আলাদা পারমিট প্রয়োজন।

ভ্রমণ খরচ:

  • দলীয় ট্যুর: জনপ্রতি ৫,০০০ – ৮,০০০ টাকা (৩ দিন ২ রাতের জন্য)

  • ব্যক্তিগত ট্যুর: ৫০,০০০ – ৮০,০০০ টাকা (পুরো নৌযান ভাড়া)

  • প্রবেশ ফি: বাংলাদেশি পর্যটকদের জন্য ১৫০ টাকা, বিদেশিদের জন্য আলাদা হার।

করণীয়:

  • অনুমোদিত গাইডের সাথে ভ্রমণ করা।

  • দূরবীন, ক্যামেরা, প্রয়োজনীয় ওষুধ ও খাবার সঙ্গে নেওয়া।

  • বনবিভাগের সব নিয়ম মেনে চলা।

  • বন্যপ্রাণীর ছবি দূর থেকে তোলা।

বর্জনীয়:

  • বন্যপ্রাণীর ক্ষতি করা বা খুব কাছে যাওয়া।

  • প্লাস্টিক বা আবর্জনা ফেলা।

  • অনুমতি ছাড়া প্রবেশ করা।

  • উচ্চ শব্দে গান বাজানো বা চিৎকার করা।

অর্থনৈতিক ও পরিবেশগত গুরুত্ব:

সুন্দরবন কেবল একটি বন নয়—এটি বাংলাদেশের অর্থনীতি ও পরিবেশের জন্য অপরিহার্য।

  • প্রাকৃতিক সুরক্ষা: ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের সময় ঢেউ ও বাতাসের গতি কমিয়ে দেয়।

  • জীবিকার উৎস: মধু, মাছ, কাঁকড়া, কাঠ সংগ্রহ করে হাজারো পরিবার জীবিকা নির্বাহ করে।

  • পর্যটন: দেশি-বিদেশি পর্যটকদের আকর্ষণ করে, যা অর্থনীতিতে অবদান রাখে।

  • জলবায়ু নিয়ন্ত্রণ: কার্বন শোষণ করে এবং বৈশ্বিক উষ্ণতা কমাতে সাহায্য করে।

সংরক্ষণের চ্যালেঞ্জ:

সুন্দরবন বর্তমানে নানা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি:

  • অবৈধ কাঠ কাটা ও শিকার।

  • শিল্প দূষণ ও প্লাস্টিক বর্জ্য।

  • জলবায়ু পরিবর্তন ও সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি।

  • নৌপথে তেল ও কয়লা পরিবহনের ঝুঁকি।

সংরক্ষণ প্রচেষ্টা:

বাংলাদেশ সরকার ও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা সুন্দরবন সংরক্ষণে কাজ করছে:

  • সংরক্ষিত বনাঞ্চল ঘোষণা।

  • বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইন প্রয়োগ।

  • কমিউনিটি সচেতনতা বৃদ্ধি।

  • টেকসই পর্যটন প্রচলন।

উপসংহার:

সুন্দরবন হলো বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সম্পদের অমূল্য রত্ন। এর জীববৈচিত্র্য, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং পরিবেশগত গুরুত্ব আমাদের গর্বিত করে। কিন্তু এটিকে টিকিয়ে রাখতে হলে সকলকে সচেতন হতে হবে, বনজ সম্পদ রক্ষায় অংশ নিতে হবে এবং টেকসই পর্যটনের মাধ্যমে এর সৌন্দর্য উপভোগ করতে হবে। সুন্দরবন রক্ষা করা মানে শুধু একটি বন রক্ষা করা নয়—এটি ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য জীবন ও প্রকৃতি রক্ষা করা।

antor1241

Share
Published by
antor1241

Recent Posts

রংপুর ভিন্ন জগত: উত্তরবঙ্গের অনন্য বিনোদন পার্ক ভ্রমণ গাইড

বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের অন্যতম দর্শনীয় স্থান হলো রংপুর ভিন্ন জগত। এটি মূলত একটি আধুনিক বিনোদন পার্ক…

56 years ago

জাফলং ভ্রমণ গাইড ২০২৬: কোথায় ঘুরবেন, কী দেখবেন ও কীভাবে যাবেন

বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত সিলেট তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, চা-বাগান, পাহাড় এবং ঝর্ণার জন্য বিখ্যাত। এসব সৌন্দর্যের…

56 years ago

সাজেক ভ্যালি ভ্রমণ:কিভাবে যাবেন, কোথায় থাকবেন ও কী দেখবেন।

বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামের এক অনন্য রত্ন সাজেক ভ্যালি, যা "মেঘের রাজ্য" নামে সুপরিচিত। সবুজ পাহাড়,…

56 years ago

কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত- ভ্রমণ গাইড ২০২৫

বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে অবস্থিত কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত একটি অনন্য গন্তব্য, যেখানে একসাথে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখা…

56 years ago